1ae1de6d0d2a87e6834da409bfd891b2 Satanic influence in social and islamic view( covered with rape issue in bangladesh)

Satanic influence in social and islamic view( covered with rape issue in bangladesh)

 

কিছু কথা না বললেই নয়, পশ্চিমাবিশ্বের বিভিন্ন দেশে, জায়গায় Satanic Temple খোলা শুরু হয়েছে।মধ্যযুগে সকল ধর্মের মানুষ কালো যাদু থেকে শুরু করে বিভিন্ন শয়তানি কর্মকাণ্ডে তীব্র বিরোধী ছিল কিন্তু এই আধুনিক যুগে যখন সব দেশে " সকল ধর্মের মানুষ তাদের ধর্ম পালনে স্বাধীন " এই নিয়ম কার্যকর হলো তার পর শয়তানের অনুসারীরা শয়তানের ধর্ম হিসেবে নতুন ধর্ম মাথাচারা দিয়ে তুললো।

এই ধর্মের মূলনীতি হলো আপনাকে কোনো নিয়ম কানুন মানতে হবেনা ,যা ইচ্ছা করতে পারবেন। মানে অন্যান্য ধর্মে যেমন বলা আছে সত্যি কথা বলতে,করো ক্ষতি না করতে , সৎ পথে চলতে ,চালচলন ব্যবহার ভালো করতে এছাড়াও বিভিন্ন ধর্মের নিজস্ব নিয়মকানুন আছে, এগুলা কিছু মানতে হবেনা
"আপনাকে দেওয়া হবে পূর্ণ স্বাধীনতা "
আর এদের গোপন ষড়যন্ত্র এমনভাবে দুনিয়াতে ছড়িয়ে পড়ছে যে আপনি যেই ধর্মেরই অনুসারী হউন না কেন আপনি স্বাধীনতার নামে শয়তানের অনুসরণ করছেন। নিজের ধর্ম নিজেরাই ভুলতে শুরু করেছেন।

এই শয়তান ধর্মের পূর্বের লক্ষ্য ছিল মেয়েদের বেপর্দা শালীনতা বহির্ভূত কাজে জড়িয়ে ফেলা,কারণ মেয়েদের অশালীন স্বাধীনতা বাড়লে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নারী পুরুষ অবাধ মেলামেশা ,ব্যাভিচার,ধর্ষণ শুরু হয়ে যাবে.
মধ্যযুগে সকল ধর্ম বর্ণের মানুষ শালীন কাপড় পড়তো তার ফলে ব্যাভিচার ও কম হতো। শুধু ইসলাম ধর্মের নয় অন্যান্য সকল ধর্মের অনুসারী মহিলারা ছিল যথেষ্ট শালীন লজ্জাশীল আর এই যুগের মেয়েদের কথা আপনি জানেন। আগে বস্ত্রহরণের জন্য মহাভারত হয়ে যেত আর এখন মেয়েদের শালীন কাপড় পরতে বললে মহাভারত হয়ে যায়।শয়তানের কাজ নারী দিয়েই কেনো শুরু হয় এটা বুঝতে হলে আপনাকে বুঝতে হবে নারী আর পুরুষ কোনোদিনও এক নয়। একজন নারী খোলামেলা পোশাকে বা ব্যবহারে চলাফেরায় যত মানুষ আকর্ষণ করতে পারবে পুরুষ মানুষ তার ধারে কাছেও করতে পারবেনা। শারীরিক মানসিক গঠন নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন নাই । আর আশেপাশের উদাহরণ ধরতে গেলে ইন্সটাগ্রামে কত নারী দেখবেন নিজের খোলামেলা পোশাকের দমে মিলিয়ন ফলোয়ার অপরদিকে একজন পুরুষ ন্যাংটা হয়ে নাচানাচি করলেও কেউ দেখবেনা। আর এসব কারণেই সব কোম্পানি মেয়েদের objectify করে বিজ্ঞাপন করে। শস্তা fame আর টাকার লোভ দেখায়ে মিডিয়া,রিলস,ইনস্টা, ফেইসবুক,ইউটিউব ইত্যাদি মাধ্যমে নারীদের লজ্জায় শালীনতায় ঠিকই ভাঙন ধরানো হলো এখনো বাড়তেই আছে প্রভাব।
আর ধর্মীয় দিক দেখলে ,
মহানবী (ﷺ) বলেন, “আমি দেখলাম, জাহান্নামের অধিকাংশ অধিবাসিনী হবে মহিলা।” সাহাবাগণ জিজ্ঞাসা করলেন, তা কী জন্য হে আল্লাহর রসূল?’ বললেন, “তাদের কুফরীর জন্য।” তাঁরা বললেন, 'আল্লাহর সাথে কুফরী? তিনি বললেন, “(না, তারা স্বামীর কুফরী (অকৃতজ্ঞতা) ও নিমকহারামি করে। তাদের কারো প্রতি যদি সারা জীবন এহসানী কর, অতঃপর সে যদি তোমার নিকট সামান্য ত্রুটি লক্ষ্য করে, তাহলে বলে বসে, তোমার নিকট কোন মঙ্গল দেখলাম না আমি!” (বুখারী, মুসলিম)

https://www.hadithbd.com/books/link/?id=12186
তাহলে এখন সমাজে আমরা যা দেখি মা বাবাকে না জানায়ে অনেক ছেলে মেয়ে bf,gf নিয়ে কক্সবাজার যায় , ভালবাসা দিবসের নাম করে কি করে না করে এগুলা বলার দরকার নাই।একসময় তো নিজেরাও মা হবেন নিজেদের ছেলে মেয়েকে কি শেখাবেন।অনেক মেয়ে আছে এক রাতের জন্য ২৫০০০ নেয় , পড়াশুনার পাশাপাশি কত মেয়ে দেহব্যবসা করে আবার ঠিকই এক ভাল ছেলে দেখে বিয়ে কয়ে, এরকম
বাভিচারিনি ধর্ষকের চেয়েও বেশি ক্ষতইয়ে। এখানে মেয়েদের কোনো দোষ নাই ? অবশ্যই আছে বেশীই আছে কারণ মনে রাখতে হবে নারীদের আকর্ষণ করার ক্ষমতা পুরুষের চেয়ে বেশি আর ধর্মের দিক দেখলে যদি নারীদের দোষ কম হতো তাহলে পুরুষদের সংখ্যা জাহান্নামে বেশি হতো।https://www.ourislam24.com/2017/06/12/%E0%A6%9B%E0%A7%9F-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B6-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87

যারা নিজের মা, বোন,মেয়েকে পর্দার সাথে চলতে বলবে তারাই নিজের পরিবারকে ভালবাসে প্রোটেক্ট করতে চায়। এক শ্রেনীর নারীরা
এখন উলংগ হয়ে পোশাকের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করে তার সাথে বিড়ি সিগারেট মদ খাওয়ায় স্বাধীনতা চায় আবার নিজেদের মুসলিম দাবি করে । আশ্চর্য হলেও সত্য শয়তানের ধর্মের মূলনীতি ও সাধীনতা দেওয়ার নামে মানুষকে বোকা বানানো। অনেক পুরুষ আছে এদের সব সময় সমর্থন করার জন্য। এই কুলাঙ্গার গুলো আছে নিজেদের স্বার্থ হাসিল আর বাহবা পাওয়ার আশায়।
মুরগির স্বাধীনতায় যেমন শিয়াল সবচেয়ে বেশি খুশি হয় তেমন ।কিন্তু মেয়েদের মাথায় এগুলা ঢুকবেনা।

আর ধর্ষণ ইস্যুতে ধর্ষকের কোনো মাফ নাই তার কঠিন শাস্তির বিধান আনতে হবে case analysis করার পর যাতে কারো সাথে অন্যায় না হয়
ইসলামিক দিক বিবেচনা করলে
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী—তাদের প্রত্যেককে এক শ কশাঘাত করবে। আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হও; মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ২)
খ. ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তি বিবাহিত হলে তার শাস্তি প্রস্তারাঘাতে মৃত্যু। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন বিবাহিত নারী ও পুরুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মৃত্যু (নিশ্চিত হওয়া) পর্যন্ত পাথর নিক্ষেপ করো।’

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৫৫৩)

এক শ্রেনীর মেয়েরা হাজার চেষ্টা করলেও কি ইসলামের বিধান বদলাতে পারবে ? কিন্তু হ্যাঁ বেপর্দা খোলামেলা চলাফেরা ব্যাভিচার এগুলা normalize হয়ে যাবে সময়ের সাথে সাথে যেটা শয়তান ধর্মের মূলনীতি। অনেকাংশে হয়েই গেছে সমাজে এক অপরের দেখাদেখি ,মেয়ে বড় হয়ে পর্দা করবে বলতে বলতে মেয়ে বড় হয়ে যায় তাও পর্দা করা হয়ে উঠেনা তার সাথে সাথে উদাসীনতা আর স্বাধীনতা মেয়েকে বিভিন্ন অসামাজিক কাজের দিকে ধাবিত করে।অনেকে তো করে কাবিন ব্যবসা । এই উদাসীনতা আর অতিরিক্ত স্বাধীনতা পরিবার ধ্বংসের প্রধান কারণ হয়ে উঠে । পশ্চিমাদের অতিরিক্ত স্বাধীনতার জন্য লক্ষ করবেন বেশিরভাগ পরিবারে ভাঙন সেই কালো সংস্কৃতি আমাদের দেশেও চলে আসবে আস্তে আস্তে। আরও গভীর আলোচনা আছে সব এক জায়গায় লেখা সম্ভব নয়।

প্রেম ,ফ্রি মিক্সিং ,বেপর্দা চলাফেরা,বাবা মায়ের অবাধ্যতা ,অশ্লিল ভিডিও এছাড়াও যেসব পাপের সঙ্গে আমরা জড়িত হয়ে আছি ,পাপ মনে পাপ সমাজে যতই নরমালাইজ হোকনা কেন। আর
বান্দা যখন আল্লাহর দ্বারস্থ হয়, তখন তিনি ক্ষমা ও দয়ার কুদরতি হাত প্রসারিত করেন। বান্দা ইস্তেগফার করলে আল্লাহ আজাব দেন না। কোরআনের বর্ণনা, ‘আপনি তাদের মাঝে থাকা অবস্থায় আল্লাহ তাদের শাস্তি দেবেন না এবং তারা ক্ষমা প্রার্থনা করলে তখনো আল্লাহ তাদের শাস্তি দেবেন না (সুরা-৮ আনফাল, আয়াত: ৩৩)।’
নবীজি (সা.) বলেন, ‘সব মানুষই অপরাধী, তাদের মধ্যে উত্তম হলো তওবাকারী (বুখারি)।’ নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যদি কেউ গুনাহ মাফের উদ্দেশ্যে ইস্তেগফার করাকে নিজের ওপর আবশ্যক করে নেয়, তাহলে আল্লাহ তাআলা তাকে তিনটি পুরস্কার দেবেন—তার জীবনের কঠিন অবস্থা থেকে তাকে উদ্ধার করবেন, তাকে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দেবেন, তাকে অচিন্তনীয় ও অকল্পনীয় স্থান থেকে রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন (মুসলিম ও তিরমিজি)।’



কিন্তু ক্ষমা চাওয়ার পরিবর্তে আপনি শয়তান ধর্মের মূলনীতি সকল পাপ কাজে স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করেন পাপ normalize করতে চাইলে আপনি সমাজ পরিবার দেশ ধর্মের যে কত বড় ক্ষতি করলেন নিজেও বুঝলেন না ।
অশ্লীলতা সমাজে স্বাভাবিক হয়ে গেলে দুর্বল ঈমানের মানুষ সহজেই তার প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে উঠবে ,তারা ভাবতে শুরু করবে যে এটা তো সবাই করে আমরা করলে কিছু হবেনা এভাবেই সমাজে সকল ধরনের অপকর্ম ছড়িয়ে পড়বে ।তাই অশ্লীলতার বিরুদ্ধে সর্বদায় কথা বলা প্রতিবাদ করা সকল ঈমানদার মানুষের দায়িত্ব

কিন্তু বর্তমানে সে অশ্লীলতার দিকে দেশের জনগণকে ভয়ানক ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে অশ্লীলতার প্রতি উৎসাহী করা হচ্ছে। অথচ কুরআনে অশ্লীল কাজ করা তো দূরে থাক ধারে-কাছেও যেতে নিষেধ করা হয়েছে। "প্রকাশ্যে বা গোপনে অশ্লীল বিষয়ের ধারে কাছেও যাবে না" আল আন'আম: আয়াত ১৫১। আরেকটি আয়াতে বলা হয়েছে, "যারা চায় মু'মিনদের সমাজে অশ্লীলতার প্রসার ঘটুক তারা দুনিয়ায় ও আখেরাতে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি ভোগ করবে।" আন নূর: আয়াত ১৯।
আর একজন নারী বেপর্দা চলে (হোক সে যেকোনো ধর্মের) মানেই যে তাকে ধর্ষনের লাইসেন্স পেয়ে গেলেন এমন কি ?
ধর্ষক যদি অস্ত্রধারণ করে অথবা অন্য কোনো উপায়ে ধর্ষিতাকে জীবনের হুমকি দেয়, তবে তার ওপর মুহারিবের শাস্তি প্রয়োগ করা হবে। মুহারিব হলো, যে ব্যক্তি ত্রাস সৃষ্টি করে কোনো কিছু কেড়ে নেয়। চাই ত্রাস সৃষ্টিকারী অস্ত্র ব্যবহার করুক বা না করুক। মুহারিবের শাস্তি সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং দুনিয়ায় ধ্বংসাত্মক কাজ করে বেড়ায়, তাদের শাস্তি হচ্ছে—তাদের হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে বা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেওয়া হবে কিংবা দেশ থেকে নির্বাসিত করা হবে। এটি তাদের পার্থিব লাঞ্ছনা, আর পরকালে তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩৩)
ধর্ষক যদি কোনো শিশুকে ধর্ষণ করে এবং এতে তার মৃত্যু হয়, তবে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। একইভাবে কোনো নারীকে ধর্ষণের আগে বা পরে যদি তাকে হত্যা করা হয়, তবে হত্যাকারী ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। বেশির ভাগ ফকিহের মতে, এমন ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড তরবারির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কেউ তোমাদের সঙ্গে সীমা লঙ্ঘন করলে তোমরাও তার সঙ্গে অনুরূপ আচরণ করো।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৯৪;

তাফসিরে কুরতুবি : ২/৩৫৮)


সব দোষ শুধু মেয়েদের এমন কখনও বলা হয়নি। সবার নিজের পাপের দায় নিজেকে নিতে হবে
কোরআন মজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘কোনো বোঝা বহনকারী অন্যের (পাপের) বোঝা বহন করবে না। যদি কোনো বোঝা ভারাক্রান্ত ব্যক্তি কাউকে তার বোঝা বহন করতে ডাকে, তবে তা থেকে কিছুই বহন করা হবে না, যদিও সে তার নিকটাত্মীয় হয়।’ সুরা ফাতির : ১৪

আর এই যুগে একজন বেপর্দা নারী নিজেই কত পাপ করতেছেন তারপর আশা করেন যে একজন পুরুষ আপনার দিকে খোলামেলা চলাফেরা করলে ভাল দৃষ্টিতে দেখবে? ধর্ম সঠিকভাবে মানে কয়জন যে আপনারা সবাই নজর হেফাজত করবে আশা করেন।
নারী যদি জানতো,পুরুষ তাদের দিকে কোন নজরে তাকায়, তাহলে বোরকা দিয়ে নয়, লোহার শিকল দিয়ে নিজেকে ডাকার চেষ্টা করতো।।
হযরত আলী (রাঃ)

সব ছেলে বা সব মেয়েই ভাল হয়না। যাকে তাকে ভরষা করবেন না।ভুল করলে পাপ করলে সেটা বুঝতে হবে কোনটা ঠিক কোনটা ভুল সঠিক জ্ঞান রাখতে হবে ।নিজে নেশা করি ,বেপর্দা চলি আর তার বিরুদ্ধে কোনো কথা গেলেই ইসলামকেই ভুল প্রমান করে ফেলবেন? ইসলামিক স্কলারদের কাছে ইসলাম নিয়ে জানতে চাইবেন তাহলে বেপর্দা চললে,ধর্ষণ করলে,নজর হেফাজত না করলে,পাপ কাজে লিপ্ত থাকলে জাহান্নামে যাবেন এটাই তো বলবে । সকল পাপ একে অপরের সাথে জড়িত । সব পাপের শাস্তি এক রকম না কোনটার শাস্তি বেশি কোনটার কম বুঝতে হবে
পুরুষদেরও উচিৎ নারীদের দিকে সংযত নজরে তাকানো , প্রয়োজন না পড়লে তো দরকারও নাই
https://www.hadithbd.com/books/link/?id=10626

কিন্তু আমরা এগুলা মানতে কি পারছি? আমাদের চেষ্টা করে যেতে হবে কিন্তু যেটা পাপ সেটা পাপই।

পোশাকের স্বাধীনতা ,মাদকের স্বাধীনতা, সকল অশ্লীলতার স্বাধীনতা যারা চায় তারা শুধু ধর্মের ক্ষতি করেনা ,সমাজেরও ব্যাপক ক্ষতি করে তারা বুঝতেও পারেনা যে শয়তান তাদের স্বাধীনতার নামে কিভাবে ব্যবহার করছে ,যারা বেপর্দা চলে তারা আবার নিজেদের safe করতে পূর্ণ সমর্থন জানায় আর শয়তানের জন্য আরও সহজ হয়ে উঠে।
এখন যারা মুসলিম হয়ে এই স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করে তারা এমন ভাবে যে কখনও মরবেনা। মরার পর কি জবাব দিবেন?আপনাদের ভালোর জন্যই আপনাদের মা ,বাবা,ভাই,ইসলামিক স্কলার জ্ঞান দেয় ,আপনি জাহান্নামে গেলে কার কি ক্ষতি হবে? আপনি বেপর্দা চললে তাদের কোনো ব্যক্তিগত ক্ষতি হবেনা,সামাজিক অবক্ষয় ঠিকই হবে।কিন্তু মানুষকে দেওয়া ভাল উপদেশ মানুষ মানতে চায়না।

পোশাক মানুষের ইজ্জতের হেফাজত ও শালিনতার বস্তু। সুন্দর ও উত্তম পোশাক পরার নির্দেশনা এসেছে কুরআন-সুন্নায়। অথচ পোশাকের কারণে নারীরা জাহান্নামী হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কী ধরনের পোশাক পরার কারণে নারীরা জাহান্নামী হবে? সে সম্পর্কে হাদিসের বর্ণনা ও ভবিষ্যদ্বাণী এমন-

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘দুই প্রকার জাহান্নামী মানুষ আসবে; যাদেরকে আমি আমার যুগে দেখতে পাচ্ছি না। এক প্রকার হচ্ছে, ওই সব নারী!-
> যারা কাপড় পরেও উলংগ থাকবে।
> তারা সাজ-সজ্জা করে পর পুরুষকে আকৃষ্ট করবে এবং নিজেরাও অন্য পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট থাকবে।
> তাদের মাথার খোপা (সাজ সজ্জা ও ফ্যাশনের কারণে) উটের কুঁজের মত (উঁচু, যা) এদিক-ওদিক হেলানো থাকবে।
তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না; এমনকি তারা জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না। অথচ, জান্নাতের সুঘ্রাণ ৫শ’ বছর রাস্তার দূরত্ব থেকেও অনুভব করা যাবে।’ (মুসলিম)

ধর্ষনের দিক বুঝাইতে গিয়ে অনেকে চুরি,ডাকাতির উদাহরণ দেয় যে যে ডাকাতি করলো তার দোষ না দিয়ে সবাই victim এর দোষ কেন দিচ্ছে। ডাকাতের তো দোষ আছেই কিন্তু কাউকে কখনও দেখেছেন মূল্যবান বস্তু যেমন স্বর্ণ,হীরক,টাকা পয়সা সবার সামনে প্রদর্শন করে বেড়ায়? যথেষ্ঠ সুরক্ষার সাথে রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু কেন রাখে?সুরক্ষায় রাখার পরও চুরি ডাকাতি হয়।মাথায় কিছু থাকলে সহজে বুঝতে পারবেন।
মেয়ে মানুষের বেলায় ও ঠিক সেরকম আপনার মূল্যবান দেহ প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকুন কারণ যথেষ্ট আকর্ষক করে আপনাদের বানানো হয়েছে । তার পরও যদি কিছু হয় তখন সঠিক বিচারের আওতায় আনতে হবে।
হে প্রিয় মুসলিম নারী! তারপরও কি সাবধান হওয়ার সময় আসেনি? দুনিয়াতে নারীর মর্যাদা যেমন বেশি তেমনি শ্রেষ্ঠ সম্পদও বটে। নারীকে স্মরণ রাখা জরুরি যে, নারী কারো মা; কারো স্ত্রী; কারো বোন; আবার কারো মেয়ে? ইসলামই নারীকে দিয়েছে অসামান্য মর্যাদা।
তাই নিজেদের ইজ্জত ও সম্মান বজায় রাখা। নিজেকে অন্যের ভোগের বস্তুতে পরিণত না করা। কারো পন্য হিসেবে ব্যবহার না হওয়ার দিকে লক্ষ্য রাখাই নারী প্রধান কাজ ও দায়িত্ব।
শয়তানের ধর্মের ২য় লক্ষ্য ব্যাভিচার, পর্ণগ্রাফি চূড়ান্ত আকারে ছড়িয়ে ফেলা যাতে তারা সফল
আর ৩য় লক্ষ্য বিভিন্ন বিকৃত চিন্তা ভাবনা মানুষের মাঝে ঢুকিয়ে ফেলা
যেমন সমকামিতা,ভাইবোন থেকে শুরু করে নিজ পরিবারের মধ্যে যৌণসম্পর্ক স্থাপন , কালোজাদুর চর্চা প্রসার করা,রক্ত খাওয়া ,মানুষের মাংস খাওয়া, বাচ্চাদের রেপ ভিডিও এগুলা দেখে মানুষ ভাবতে শুরু করে এগুলোও কি সম্ভব, আর মানুষ যথেষ্ট কৌতূহলী প্রাণী তাই কৌতুহল বশত তার প্রচেষ্টাও শুরু করে।

বেশিরভাগ ছাড়াইতে সফল হয়েছে পর্ণগ্রাফি,মুভি,গান এগুলার মাধ্যমে আর করোজাদু ,হিউম্যান ট্রাফিকিং,বলি দেওয়া এরকম বিকৃত কাজ ডার্ক ওয়েব,deep web এ গুলার মাধ্যমে প্রসার ঘটাইছে।


আগে কি সমকামিতার এত প্রসার ছিল? কখনোই না ।সকল জাতি ধর্মে এই মানসিক রোগীদের ঘৃণার চোখে দেখতো । একটা বার চিন্তা করেন এই সমকামিতার প্রোডাক্টিভিটি কোথায় ? একটা জাতি সমকামী হলে তারা তো এমনই বিলুপ্ত হয়ে যাবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অভাবে। এটা বুঝতে কি খুবই তুখোড় ব্রেন লাগে? সমকামিতার মত জঘণ্য কাজ অনেকে প্রচার বসত রালি করে।

এই জামানায় আমরা সকলেই কোনো না কোনো পাপের সঙ্গে লিপ্ত ,স্বীকার করতে হবে যে আমরা পাপ করছি সেটার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
এমন না হয় যেন আমরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে শয়তানের অনুসারী হয়ে গেছি যেমন অনেক নারী মাদকের স্বাধীনতা চায় পুরুষরা খাইলে আমরা কেন মাদক নিতে পারবনা। আরে ভাই পুরুষ হোক আর নারী মাদক কি করো জন্য ভালো?
শয়তানের অনুসারীদের কাজ সকল পাপাচার সমাজে নর্মালাইজ করা ,আপনি যদি এই মিথ্যা স্বাধীনতার আসায় আন্দোলন করেন তাহলে পরোক্ষভাবে তো শয়তানের অনুসারী হলেন। আপনি পাপের সাথে জড়িত মেনে নিন সেটা পাপ ,অন্যকে ইনফ্লুয়েন্স করার কি দরকার?শয়তানের খেলার পুতুল হওয়া থেকে আল্লাহ রক্ষা করুক আমিন🙏

জীবন যৌবন সারাজীবন থাকবেনা একদিন না একদিন মারা যেতেই হবে এটা ভুললে চলবেনা।একটা মানুষ যতই পাপী হোক সে যদি একটা সঠিক কথা বলে ,সেই কথা সঠিক। ব্যক্তিকে দোষারোপ না করে ব্যক্তির কথায় গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।
শয়তানের লজিক এখন পরিবারের মানুষ যেমন বাবা মেয়েকে ধর্ষণ,স্বামী অপরকে দিয়ে নিজ স্ত্রীকে ধর্ষণ করছে তাহলে তো মাহরাম নন মাহরাম মেনে চলার প্রয়োজন নাই। এই লজিক যদি মানেন তাহলে তো আপনাদের পরিবারে থাকাও ঠিক না জন্মের সাথে সাথে বাহির হয়ে চলে যাবেন বাসা থেকে আর বিয়েও করবেন না যেহেতু নিজের সামীও safe না। একবার চিন্তা করুন এরকম ঘটনা কি সব পরিবারে হয়? আপনার বাবার কথা চিন্তা করুন সবাই কি এরকম? কোনোদিনও নয় কিন্তু এমনভাবে খবর প্রচার করা হচ্ছে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে যাচ্ছে।
সমাজে পর্ণগ্রাফি ভিডিও প্রবল ভাবে ছড়িয়ে পড়ার জন্য মানুষের মস্তিষ্ক বিকৃত হয়ে যাচ্ছে আর ধর্মের জ্ঞান তো শূন্যই তানাহলে পর্নোগ্রাফির দেখানো সমকামিতা ,বাচ্চার রেপ সহ আর ও বিকৃত কাজ আয়ত্ত করে?
যাদের জ্ঞানের অভাব তারা সহজেই শয়তানের দেখানো নতুন পাপাচার আয়ত্ত করে ফেলতেছে।
অনেক কিছুই বোঝার আছে জানার আছে ।নিজের কর্মের ফল নিজেই ভোগ করবেন মানলে মানবেন না মানলে নিজেকেই খেসারত দিতে হবে। সঠিক নিয়ম কানুন না থাকলে আপনার খারাপ ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা অন্যদের উপর প্রভাব ফেলবে তার ফলে বিভিন্ন সামাজিক অবক্ষয় দেখা দিবে এই কারণেই এই সামান্য জীবনে পরিপূর্ণ স্বাধীনতা পাবেন না নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে।



রেপ শুধু বাংলাদেশে হয়না প্রায় সব দেশেই হয় হীন্য পুরুষের মানসিকতার জন্য ।সমাজে সকল মানসিকতার মানুষ থাকে এটা মনে রাখতে হবে । ধর্মীয় অনুশাসন মেনে না চললে কোনোদিনই মানুষের মানসিকতা উন্নত হবেনা ,কোনটা ঠিক ভুল বুঝে উঠবেনা। এজন্যে ধর্মীয় দিকে বেশি আলোচনা করা হয়েছে।নৈতিক শিক্ষা সামাজিক শিক্ষার চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।





As of 2024, countries with the highest reported rape rates per 100,000 people include:

1. Botswana: 92.93 incidents per 100,000 people.


2. Lesotho: 82.68 incidents per 100,000 people.


3. South Africa: 72.10 incidents per 100,000 people.


4. Sweden: 63.54 incidents per 100,000 people.


5. Suriname: 45.21 incidents per 100,000 people.



It's important to note that these statistics can be influenced by various factors, including differences in legal definitions of rape, cultural attitudes toward reporting sexual violence, and the effectiveness of law enforcement and support systems for survivors. For instance, Sweden's higher rate is partly attributed to its broader legal definition of rape and more robust reporting mechanisms, which encourage victims to come forward.

Additionally, countries like Egypt (0.11), Azerbaijan (0.17), and Mozambique (0.19) report some of the lowest rates of rape per 100,000 people. However, these lower figures may not necessarily indicate a lower prevalence of sexual violence but could reflect underreporting due to societal stigma, fear of retaliation, or lack of trust in the justice system.

Therefore, while these statistics provide a snapshot of reported incidents, they may not fully capture the true extent of sexual violence in each country.

Rape and sexual violence are caused by a complex mix of social, psychological, cultural, and systemic factors. Some of the key reasons include:

1. Power and Control

Many rapes are about exerting dominance rather than sexual desire.

Perpetrators often seek to control, degrade, or humiliate victims.

This is common in cases of war, domestic violence, and human trafficking.


2. Gender Inequality and Cultural Norms

In societies where women are seen as inferior to men, sexual violence is more common.

Victim-blaming and stigma discourage survivors from speaking out.

Some cultures have norms that tolerate or excuse sexual violence.


3. Lack of Education and Awareness

Misunderstanding of consent leads to coercion and assault.

Some individuals believe myths like "No means yes."

Schools and families often fail to teach proper sexual education.


4. Childhood Trauma and Psychological Factors

Some perpetrators were victims of abuse themselves.

Mental health issues or personality disorders can play a role.

Lack of empathy and emotional regulation can lead to violent behavior.


5. Alcohol and Drug Influence

Many rapes happen when the perpetrator or victim is under the influence.

Alcohol can impair judgment, making individuals more vulnerable.

Some offenders intentionally use drugs to incapacitate victims (e.g., date rape drugs).


6. Weak Legal Systems and Lack of Consequences

In many places, laws are weak or poorly enforced.

Corruption and victim-blaming prevent justice.

Perpetrators believe they won’t face consequences, encouraging repeat offenses.


7. Pornography and Media Influence

Some media promote violence and objectify women.

Exposure to violent or degrading sexual content can normalize aggression.

Certain subcultures (e.g., incel communities) promote harmful views on sex and gender.


8. Conflict and War

Sexual violence is often used as a weapon during war.

Women and children in conflict zones are especially vulnerable.

Lack of law enforcement allows rapists to act with impunity.


9. Economic Factors and Poverty

In struggling communities, sexual violence is often used for exploitation.

Sex trafficking and forced prostitution increase where poverty is high.

Women in financial distress may be forced into unsafe situations.


10. Socialization and Peer Pressure

Some men are raised to believe aggression is part of masculinity.

Peer groups may encourage harmful behaviors (e.g., fraternity culture, gang rape).

In some societies, silence about sexual violence enables its continuation.


Preventing rape requires education, strong laws,cultural shifts, islamic knowledge and support systems for survivors. Addressing these root causes is crucial for reducing sexual violence worldwide.

No outfit invites rape—only a rapist is responsible for rape

The UAE has a comparatively low crime rate, including sexual crimes, with rape and sexual assault rates as low as 1.5 per 100,000 women, significantly lower than in countries like the USA.
So our government should take strict rules against rape like uae .

Post a Comment

0 Comments